কোনিয়া।। কন্যা কফি ক্যারিশমা
তুর্কিভ্রমণ কোনিয়া।। কন্যা কফি ক্যারিশমা মাহমুদ হাফিজ কফির চুমুক শেষ করে কোনিয়াকন্যা তুবা হিলাল ঝট করে ওসমানীয় কেতায় চিত্রিত কাপটি পিরিচের ওপর উল্টে ফেললো। দীঘল মায়াবী চোখের আলো আমার চোখের ওপর ফেলে বললো- আমি বিয়ে করবো না। সে আগ্রহও আমার নেই। তবে তোমার ভাগ্য সুপ্রসন্ন। তুরস্ক ভ্রমণ তোমার ফলবতী হবে ! ভ্রমণসঙ্গী গৃহবন্ধূ জলি সব ভ্রমণের মতোই ‘ বলেছিলাম না, আমি থাকলে তোমার সব ভ্রমণ ভালো হয় ’ - বলে বসা অবস্থা থেকে গাত্রোত্থান করলো। আমি হতভম্ব! ভাবলাম,জলি ফলবতীই, ভবিষ্যত সম্ভাবনা জিরো। কোনিয়াকন্যা, তুমি জীবনে বিয়ে না করলে ভ্রমণ ফলবতী কি করে হবে !- ভাবনার মধ্যে এই কফিকথনের প্রসঙ্গ-পরম্পরা বুঝতে পারি না। তার্কিশে না, ঝরঝরে ইংরেজিতেই বলে যাচ্ছে সে। ভ্রমণবন্ধু তুবা হিলালের মধুর সঙ্গ ও রেহবারির বিশেষ ভঙ্গিকে সঙ্গী করে মেভলানা মোহগ্রস্থ তার্কিশ নগরী কোনিয়া ভ্রমণ করছি। তুরস্ক ভ্রমণকালে কোনিয়া যাবো, এমন পরিকল্পনা আমার ছিল না। পরিকল্পনার কারুকার মসয়ূদ মান্নান। দু ’ জাতির সম্পর্কোন্নয়নে দূতিয়ালিতে নিয়োজিত তিনি দীর্ঘদিন। আঙ্কারা, আন্তেপ, আফিয়নকারাসিসার না কোনিয়ায় থামাতে হবে আমার ভ্